এলাকায় কোন বিদ্যালয় না থাকায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। প্রতি বৎসর বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। মা সমাবেশের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষনা করা হয়। জাতীয় দিবস সমূহ যথাযথ মর্যাদায় পালন করা হয়।
এলাকায় কোন বিদ্যালয় না থাকায় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। প্রতি বৎসর বাৎসরিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়। মা সমাবেশের মাধ্যমে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষনা করা হয়। জাতীয় দিবস সমূহ যথাযথ মর্যাদায় পালন করা হয়।
১৬-০৩-২০১০ ইং তারিখে ১২ সদস্য সংখ্যা পুরুষ নয় জন মহিলা দুই জন্য পদাধিকার বলে সদস্য সচিব প্রধান শিক্ষক।
২০০৮ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৩%
২০০৯ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৫%
২০১০ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ৯৯%
২০১১ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ১০০%
২০১২ সালে সমাপনী পরীক্ষার পাশের হারঃ ১০০%
উপবৃত্তি শতাভাগ ভর্তি, শতভাগ পাশের হার, ঝরে পড়ার হার হ্রাস
শতভাগ উপস্থিতি শতভাগ ভর্তি, শতভাগ পাশের হার নিশ্চিত করা এবং বিদ্যালয়টি একটি আদর্শ বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে উঠবে
বিভিন্ন স্থান থেকে বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া পলাশ উপজেলা থেকে ঘোড়াশাল হয়ে ডাংগা বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিম দিকে অবস্থিত ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস